অনলাইন পত্রিকা রেজিস্ট্রেশনের জন্য গত দুই মাসে ১৮শ’র বেশী আবেদন জমা পড়েছে বলে জানিয়েছ সরকারের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা একেএম শামীম চৌধুরী বলেন, সম্প্রচারনীতি বাস্তবায়িত হয়েছে। অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালার কাজ ৯৮ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। অনলাইন নীতিমালা চূড়ান্ত করার জন্য আর একটি সভা লাগবে।
শুক্রবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে ‘সাংবাদিকদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ, এসডিজি, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বিষয়ে মত বিনিময়’ সভায় তিনি এ তথ্য জানান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান তথ্য অফিসার বলেন, গত দুই মাসে অনলাইন পত্রিকা রেজিস্ট্রেশনের জন্য ১৮শ’র বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এরমধ্যে ৬০ থেকে ৭০টি অনলাইন টিভি, ৩০টি রেডিও, বাকীগুলো অনলাইন পত্রিকা। দুই মাসের হিসাবের বাইরেও আরো অনেক আবেদন পড়েছে। একেএম শামীম আরো বলেন, বর্তমান সরকার সাংবাদিকবান্ধব। গণমাধ্যমের মাধ্যমে সরকার মানুষের কাছে যেতে চায়। দেশে ২৬টি বেসরকারী টিভি চ্যানেল, ১৭টি বেতার, ১৫টি কমিউনিটি রেডিও ও ৮শ’র বেশি পত্রিকা রয়েছে। যার মাধ্যমে সাংবাদিকরা গণতন্ত্র রক্ষায় লিখতে পারছে।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রে যখন গণতন্ত্র থাকে না তখন গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গণতন্ত্রহীন ও গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায়ও গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সরকারে যারা কাজ করে তাদেরকে দুর্নীতিমুক্ত করতে না পারলে জাতীয় শুদ্ধাচার বৃথা যাবে।চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি কলিম সরোয়ারের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন- চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আলী আব্বাস, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, তথ্য অধিদপ্তরের চিফ ফিচার রাইটার মোঃ আলী সরকার প্রমুখ।
