বায়োমট্রেকি: আঙুলরে ছাপ না মলোয় হয়রানি

বায়োমট্রেকি: আঙুলরে ছাপ না মলোয় হয়রানি
কল করতে গলেইে ভসেে আসছে ৩০ এপ্রলিরে মধ্যে বায়োমট্রেকি পদ্ধততিে নবিন্ধনরে অনুরোধ, অন্যত্থায় রয়ছেে সমি বন্ধরে হুমক,ি সইে সময় শষে হতে বাকি আর মাত্র তনি দনি; কন্তিু পুনঃনবিন্ধনে গয়িে আঙুলরে ছাপ না মলোয় ফরিে আসতে বাধ্য হচ্ছনে অনকে।ে
এ পরস্থিতিতিে করণীয় কী, তা নয়িে স্পষ্ট ধারণা না পয়েে বড়িম্বনায় পড়ার কথা জানয়িছেনে মোবাইল ফোন গ্রাহকরা।
কক্সবাজাররে বাসন্দিা মনিহাজ উদ্দনি বডিনিউিজ টোয়ন্টেফিোর ডটকমকে বলনে, “গ্রামীণফোন আর এয়ারটলেরে দুটো সমি আমার। পুনঃনবিন্ধন করতে ছবি আর এনআইডি নয়িে অপারটেররে কাস্টমার কয়োরে গয়িে পড়ি বপিাক।ে তারা জানায় আমার আঙুলরে ছাপ এনআইডরি সঙ্গে মলিছে না।”
সরকারি এ চাকুরে এখন থাকনে র্কমস্থল যশোর।ে আঙুলরে ছাপ নয়িে জটলিতা নরিসনে সখোনকার উপজলো নর্বিাচন অফসিে গয়িওে সমাধান পাননি তনি।ি
“তারা আঙুলরে ছাপ হালনাগাদ করতে অস্বীকৃতি জানায়; বলছেে যশোর সদর উপজলোর বাইররে কোনো ভোটাররে আঙুলরে ছাপ নওেয়া সম্ভব হবে না।”
যখোন থকেে ভোটার হয়ছেলিনে সখোনে যতেে মনিহাজকে পরার্মশ দনে র্কমর্কতারা।
“এখন এটা সম্ভব? বাকি আর কয়কেটা দনি। সখোনে গলেওে কী ভোগান্তি হয় কে জান!ে” বলনে তনি।ি
একই ধরনরে বপিত্ততিে পড়ছেনে চট্টগ্রামরে গৃহণিী সলেনিা আক্তার। গত শনবিার বহদ্দারহাটে রবি সবো কন্দ্রেে গয়িে দখেনে এনআইডরি সঙ্গে তার আঙুলরে ছাপ মলিছে না।
এ অবস্থায় করণীয় কী, তা জজ্ঞিসে করওে কোন সদুত্তর পাননি তনি।ি হতাশ হয়ে সমি পুনঃনবিন্ধনরে জন্য বকিল্প পথ খুঁজছনে এই গৃহবধূ।
“মোবাইল কোম্পানগিুলো নর্ধিারতি সময়ে নবিন্ধনরে কথা বলছ।ে অথচ ঝামলোয় পড়লে কী করব, সে বষিয়ে কোনো পরার্মশও দচ্ছিে না। এখন অন্যরে নামে নবিন্ধন করব, না কি জন্মনবিন্ধন কাগজ দয়িে কাজ সরেে ফলেব বুঝছি না,” ক্ষোভরে সঙ্গে বলনে সলেনিা।
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি র্কমর্কতা মৃদুল কান্তি চৌধুরীর সমস্যা কছিুটা ভন্নি।
“বাঁ হাতরে বৃদ্ধাঙ্গুলরে চামড়া উঠে যাওয়ায় বায়োমট্রেকিরে যন্ত্র আঙুলরে ছাপই পলে না। বাধ্য হয়ে তাই স্ত্রীর নামইে সমি নবিন্ধন কর,ি” বলনে তনি।ি
চট্টগ্রামরে ফটকিছড়রি দবোশীষ দবে রয়ছেনে র্কমস্থল ঢাকায়। তারও আঙুলরে ছাপ না মলোয় সমি পুনঃনবিন্ধন আটকে রয়ছে।ে
“সমস্যা কাদরে, তাই তো বুঝতে পারছি না। জাতীয় পরচিয়পত্রে দওেয়া আঙুলরে ছাপ কী করে বদলে গলে? এখন ওই ছাপ হালনাগাদ করতে হব,ে তারপর পুনঃনবিন্ধন। ৩০ এপ্রলিরে মধ্যে সব কাজ শষে করতে পারব কি না, দুশ্চন্তিায় আছ,ি” বলনে তনি।ি
আগামী শনবিাররে মধ্যে বায়োমট্রেকি পদ্ধততিে সমি ও রমি পুনঃনবিন্ধনরে সময় বঁেধে দওেয়া হয়ছে।ে অনবিন্ধতি সমিগুলো প্রথমে কয়কে ঘণ্টা এবং পরে একবোরে বন্ধ করে দওেয়া হবে বলে ডাক ও টলেযিোগাযোগ প্রতমিন্ত্রী তারানা হালমি বলে আসছনে।
বাংলাদশেে বক্রিি হওয়া ১৩ কোটি ১০ লাখ সমি ও রমিরে মধ্যে আট কোটি র্বতমানে সক্রয়ি আছে বলে ছয় মোবাইল অপারটেররে হসিাব।
বায়োমট্রেকি পুনঃনবিন্ধন কাজে সংশ্লষ্টি বটিআিরসরি এক র্কমর্কতা জানান, গত সপ্তাহ র্পযন্ত ৬ কোটি ৩৫ লাখরেও বশেি সমিরে পুনঃনবিন্ধন হয়ছে।েএর বাইরে ৬২ লাখরেও বশেি গ্রাহকরে আঙুলরে ছাপ জাতীয় পরচিয়পত্ররে সঙ্গে না মলোয় আটকে আছনে তারা।
এছাড়া জাতীয় পরচিয়পত্ররে হালনাগাদে তথ্য সংগ্রহ এবং ১৫ থকেে ১৭ বছর বয়সীদরে অনকেরে তথ্য নলিওে তাদরে এখনও জাতীয় পরচিয়পত্র দয়েনি নর্বিাচন কমশিন; এদরে সমিগুলো কীভাবে পুনঃনবিন্ধতি হবে তারও কূলকনিারা করতে পারছে না অপারটেররা।
“ভোটার হয়ছেি অথচ এনআইডি নইে। শষে সময়ে এসে বুঝে উঠতে পারছি না কোথায় গয়িে এনআইডি নম্বর নবে, কখন নবিন্ধনরে কাজ সারব,” বলনে নাম প্রকাশে অনচ্ছিুক এক মোবাইল ব্যবহারকারী।
“এখন আশা, যদি পুনঃনবিন্ধনরে ময়োদ বাড়ায়”; এনআইডি ছাড়া জন্মনবিন্ধন, পাসর্পোট ও ড্রাইভংি লাইসন্সে দখেয়িে সমি পুনঃনবিন্ধন করার বষিয়টি জানা নইে তার।
গত ১৬ ডসিম্বের বায়োমট্রেকি পদ্ধতি চালু হওয়ার পর আঙুলরে ছাপ না দয়িে নতুন সমি কনো যাচ্ছে না। পাশাপাশি চলছে পুরনো সমিরে পুনঃনবিন্ধন।
বায়োমট্রেকি ভরেফিকিশেন বষিয়ে মোবাইল ফোন অপারটেরদরে চঠিি দয়িে জাতীয় পরচিয়পত্ররে ‘অপরহর্িাযতার’ কথা জানায় বটিআিরস।ি
চঠিতিে কোনো গ্রাহক জাতীয় পরচিয়পত্র দখোতে না পারলে পাসর্পোট/ড্রাইভংি লাইসন্সে/জন্ম নবিন্ধন সনদরে বপিরীতে ৬ মাসরে সংযোগ দওেয়ারও নর্দিশেনা দওেয়া হয়।
তবে মোবাইল অপারটেরদরে কয়কেজন এজন্টে জানয়িছেনে, এনআইডি ছাড়া অন্য পরচিয়পত্র নচ্ছিনে না তারা।
“এনআইডি ছাড়া অন্য কোনো কাগজে আমরা নবিন্ধন করাচ্ছি না। আমাদরে কাছে দওেয়া বায়োমট্রেকি মশেনিে এনআইডরি তথ্য নওেয়া ছাড়া কোনো অপশন রাখা হয়ন,ি” বলনে এক এজন্টে।
এনআইডি না থাকায় প্রতদিনি অনকেকে ফরিয়িে দতিে হচ্ছে বলওে জানান তনি।ি
“বঁেধে সময় যতই ঘনয়িে আসছে ভড়ি সামলাতে হমিশমি খতেে হচ্ছ।ে তার উপর অনকেরেই আঙুলরে ছাপ মলিছে না, কারও কারও আবার জাতীয় পরচিয়পত্র নইে। এদরে কী বলব, সে সংক্রান্ত নর্দিশেনাও আমরা পাইন।ি”
আঙুলরে ছাপ নয়িে নাগরকিদরে এ র্দুভোগরে কথা স্বীকার করছেে নর্বিাচন কমশিনও। ‘সংকট নরিসন’ে ব্যবস্থা নওেয়ার কথাও জানয়িছেে তারা।
জাতীয় পরচিয়পত্র নবিন্ধন অনুবভিাগরে মহাপরচিালক ব্রগিডেয়িার জনোরলে সুলতানুজ্জামান মো. সালহেউদ্দনি বুধবার বডিনিউিজ টোয়ন্টেফিোর ডটকমকে বলনে, “গতকাল র্পযন্ত আট থকেে নয় কোটি সমিরে পুনঃনবিন্ধন হয়ছেে বলে আমরা জনেছে।ি”
আঙুলরে ছাপ না মলোয় অনকেে পুনঃনবিন্ধন করতে পারছনে না জানয়িে তনিি বলনে, এ সংখ্যা র্অধ কোটরি বশেি হতে পারে বলে তার ধারণা। তবে প্রথম দফায় না মলিলওে পরে অনকেরে আঙুলরে ছাপ মলিে যাওয়ায় তারা নবিন্ধন করতে পরেছেনে।
তাই আঙুলরে ছাপ না মলোয় ঠকি কতো সংখ্যক গ্রাহক সমি পুনঃনবিন্ধনে র্ব্যথ হয়ছেনে সে হসিাব বটিআিরসি দতিে পারবে বলে জানান তনি।ি
এ পরস্থিতিতিে গ্রাহক হয়রানি এড়াতে এনআইডরি আঙুলরে ছাপ হালনাগাদরে কাজ শুরু হয়ছেে জানয়িে মহাপরচিালক সুলতানুজ্জামান বলনে, নর্বিাচন কমশিনরে যে কোনো উপজলো অফসিে গয়িে আঙুলরে ছাপ হালনাগাদ করা যাব।ে
“কউে এ সবো দতিে র্ব্যথ হলে এনআইডরি কন্দ্রেীয় হল্পে সন্টোরে ১৬১০৩ নম্বরে ফোন করে অভযিোগ করতে হব।ে তাহলে আমরা ব্যবস্থা নবে।”
জাতীয় পরচিয়পত্র নবিন্ধন অনুবভিাগরে পরচিালক (অপারশেন্স) সয়ৈদ মুহাম্মদ মূসা বলনে, সমি পুনঃনবিন্ধনরে কাজ শুরুর পর থকেইে আঙ্গুলরে ছাপ হালনাগাদরে সুযোগ দওেয়া হয়।
“এমনকি এক এলাকার ভোটার যনে অন্য এলাকার নর্বিাচন অফসিে আঙ্গুলরে ছাপ দতিে পারে সে নর্দিশেনাও দওেয়া হয়ছে।ে কন্দ্রেীয়ভাবে আগারগাঁওয়ে এ সবো দওেয়া হচ্ছ।ে”
তবে নর্বিাচন সংশ্লষ্টি অনকে র্কমর্কতা জানয়িছেনে, ফব্রেুয়ারি থকেে দশেজুড়ে ইউপি নর্বিাচন শুরু হওয়ায় সংশ্লষ্টি এলাকাগুলোতে এ সংক্রান্ত সবো বন্ধ ছলি।
“ওই সময় ভোটার তালকিা হালনাগাদরে সুযোগ রাখা হয় না। তাই পুনঃনবিন্ধনে আগ্রহীদরে আঙ্গুলরে ছাপ হালনাগাদ করা যায়ন,ি” বলনে এক র্কমর্কতা।
তবে শষে সময়ে এসে এখন আঙ্গুলরে ছাপ হালনাগাদরে সুযোগ দওেয়ার পাশাপাশি যাদরে এখন র্পযন্ত জাতীয় পরচিয়পত্র দওেয়া হয়ন,ি তাদরে কাছে তা পৌঁছে দওেয়ার ব্যবস্থা নয়ো হচ্ছে বলওে জানান তারা।
“এখনও যারা এনআইডি হাতে পাননি তাদরে স্থানীয়ভাবে (এনআইডরি) নম্বর সরবরাহ করা হচ্ছ।ে আঙ্গুলরে ছাপও হালনাগাদ করা হচ্ছ।ে আমরা সব ধরনরে সবো দওেয়ার চষ্টো করে যাচ্ছ,ি” বলনে নোয়াখালীর জলো নর্বিাচন র্কমর্কতা মনরি হোসনে।

দারুল আরকাম প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নত জাতি গঠনে কাজ করছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ——বোরহান উদ্দিন উন্নয়নমূখী পার্বত্য চট্টগ্রাম গড়তে হলে প্রশিক্ষণের প্রকৃত জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে —-এ কে এম মকছুদ আহমেদ প্রশিক্ষণের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনারা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন ——মুহাম্মদ ইকবাল বাহার চৌধুরী

Archive Calendar
Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30