শিরোনাম
প্রচ্ছদ / খাগড়াছড়ি / গৌতম বুদ্ধ ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পথ প্রদর্শক ——-কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি

গৌতম বুদ্ধ ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পথ প্রদর্শক ——-কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি

॥ লিটন ভট্টাচার্য্য রানা, খাগড়াছড়ি ॥ দীঘিনালা পাবলাখালী শান্তিপুর মৈত্রী বৌদ্ধ বিহারের তিনতলা ভবন নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন উপলক্ষে ধর্মীয় সভা শুক্রবার (২০ মে) অনুষ্ঠিত হয়। বিহার প্রতিষ্ঠানের প্রণয় অথান শিশু সদন ও শাক্যমুণি ফাউন্ডেশনের সভাপতি শ্রীমৎ সুমেধালংকার স্থবির সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি।
পরে বিহারের নিজস্ব অর্থায়নে পঞ্চশ লক্ষ টাকায় ব্যয় তিন তলা ভবনের কাজের শুভ উদ্ধোধন করেন। প্রণয় অথান শিশু সদন ও শাক্যমুণি ফাউন্ডেশন এক লক্ষ টাকা অনুদানের ঘোষণা দেন এমপি।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে বাণী দিয়ে শুরু করে বলেন, বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক মহামতি গৌতম বুদ্ধ এইদিনে জন্ম গ্রহণ করেন, বুদ্ধত্ব লাভ করেন, এবং দেহত্যাগ করে মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন। গৌতম বুদ্ধ ছিলেন বৌদ্ধদের ‘শাস্তা’ বা শিক্ষক/পথ প্রদর্শক। আমি তোমাকে মুক্ত করব, বুদ্ধ একথা বলেননি। তিনি বলেছেন, জগতে কর্মই সব। মানুষ তার কর্ম অনুসারে ফল ভোগ করবে। ভাল কাজ করলে ভাল ফল, এবং খারাপ কাজের জন্য খারাপ ফল পাবে।
প্রধান অতিথি আরো বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার যে কোন সম্প্রদায়ের উপর আঘাত আসলে কঠোর ভাবে হস্তে দমন করে। যাহাতে কেই এই বিষয়ে সম্প্রীতি নষ্ট করতে না পারে। তাই বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য এড্ আশুতোষ চাকমা ও শতরুপা চাকমা। মন্দির পরিচালনা কমিটির সকল সদস্য ও এলাকাবার্সী ও দায়ক-দায়িকারা উপস্থিত ছিলেন।

পড়ে দেখুন

পার্বত্য চট্টগ্রাম-বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভা রেলপথে যুক্ত হচ্ছে ৩ পার্বত্য জেলা

॥॥ গিরিদর্পণ ডেস্ক ॥ পার্বত্য চট্টগ্রাম-বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় তিন পার্বত্য জেলায় …