॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদে মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন নিশ্চিত করতে গত ১২ মে বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য হ্রদের সকল প্রকার মাছ শিকারের উপর রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক শামসুল আরেফিন এক আদেশে নিষেধাজ্ঞা জারী করেছেন বলে জানিয়েছিল রাঙ্গামাটি মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন বিএফডিসি।
হ্রদের মাছ শিকার বন্ধকালীন সময়ে কাপ্তাই হ্রদের সমগ্র এলাকায় মাছের আহরণ ও প্রচার বন্ধে নৌ-পুলিশ সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ দল ও মোবাইল টিম কাজ করবে বলে কাপ্তাই হ্রদের মৎস্য সম্পদ আহরণ ও বিকাশ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জানান বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন-বিএফডিসি রাঙ্গামাটির প্রকল্প পরিচালক কমান্ডার মইনুল ইসলাম।
কিন্তু রাঙ্গামাটির বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায় তার উল্টো চিত্র, সোমবার (২৩মে) সকাল ১১টা ৩৫মিনিটের দিকে শহরের আসামবস্তি হতে কাপ্তাই রোডস্থ বড়াদাম নামক স্থানের পাহাড়ী ঘোনায় নির্ভয়ে দেদাড়সে জেলেদের মৎস্য শিকার ও বিক্রী করতে দেখা গেছে। মাছ শিকার বন্ধকালীন সময়ে কাপ্তাই হ্রদের সমগ্র এলাকায় মাছের আহরণ বন্ধে নৌ-পুলিশ সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ দল ও মোবাইল টিম কাজ করবে বলে সংবাদ সম্মেলনে রাঙ্গামাটির প্রকল্প পরিচালক কমান্ডার মইনুল ইসলাম জানালেও এসব অবৈধ জেলেদের বিষয়ে কর্তৃপক্ষদের কোন ধরনের কার্যক্রম চোখে পড়েনি।