মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এ পরিকল্পনার কথা জানান।
তারানা জানান, আগামী দেড় বছরের মধ্যে আরও ৫০০টি নতুন বেজ ট্রান্সসিভার স্টেশন (বিটিএস, যা সাধারণভাবে মোবাইল টাওয়ার নামে পরিচিত) স্থাপন করা হবে।
বর্তমানে টেলিটকের তিন হাজার ৭৫০টি বিটিএস রয়েছে।
এছাড়া থ্রিজি সেবার মান উন্নয়নে নোট-বি এর সংখ্যা বাড়ানো হবে জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, একই সময়ের মধ্যে নোড-বি (থ্রিজি বিটিএস) এর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে এক হাজার ৬০ থেকে এক হাজার ২০০-তে উন্নীত হবে।
বেসরকারি অপারেটরদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নিয়ে আসতে টেলিটকের জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) টেলিটকের নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণ, অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ অন্য সেবাকাজের জন্য ৬০৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্পে সায় পাওয়া গেছে বলে জানান তারানা হালিম।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র হিসাবে ৪ জুন নাগাদ দেশের ৬টি মোবাইল ফোন অপারেটরের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা ১১ কোটি ৬০ লাখের বেশি।
গত মার্চ মাসে ‘স্বপ্ন হাসিমুখের’ স্লোগান নিয়ে নতুন যাত্রা শুরু করে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক।