শিরোনাম
প্রচ্ছদ / আন্তর্জাতিক / বিশ্বে ২৬ দেশের সরকার প্রধান নারী

বিশ্বে ২৬ দেশের সরকার প্রধান নারী

বিশ্বে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান হিসেবে দেশ পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত নারী নেতৃত্বের সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত নারী নেতাদের সংখ্যা ছিল ২৫, যা দেশ পরিচালনায় নারী নেতৃত্বের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। নারী নেতার কাতারে সর্বশেষ যুক্ত হচ্ছেন ব্রিটেনের টেরেসা মে। গত বুধবার ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার দায়িত্ব নেয়ার মধ্য দিয়ে বিশ্বে নারী নেতাদের সংখ্যা পৌঁছবে ২৬-এ, যেটি হবে নারী নেতৃত্বে নতুন মাইলফলক।
দেশ পরিচালনায় ২০১৬ সালের জানুয়ারি এশিয়ার দ্বীপ দেশ তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন সেই ইং-ওয়েন। একইমাসে মার্শাল আইল্যান্ডসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন হিন্ডা হেইন। মধ্য জুলাইয়ে এসে সর্বশেষ নারী নেতাদের কাতারে যুক্ত হচ্ছেন ব্রিটেনের টেরেসা মে।
গত ২৩ জুন ব্রেক্সিট ভোটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে আসার গণভোটের পর রাজনৈতিক পালাবদলে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে সামনে চলে আসেন ৫৯ বছর বয়সী ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের এই নারী।
২০১৫ সালে ৪ দেশে রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান হিসেবে নেতৃত্বে যুক্ত হন নারীরা। দেশগুলো হচ্ছে সুইজারল্যান্ড, পোল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া, নামিবিয়া এবং নেপাল। তবে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্ব প্রতি বছর পরিবর্তন হওয়ায় ২০১৬ সালে ওই পদে দায়িত্বে আছেন জোহান স্নাইডার আম্মান।
২০১৪ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন ২০ নারী। সে হিসেবে বছরটি ভবিষ্যত নারী নেতাদের অনুপ্রেরণারও। এরমধ্যে ২০১৬ সালে অনিয়মের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত হন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রউসেফ।
নারী নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় সরকার প্রধানের দায়িত্বে আছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মের্কেল, যিনি ২০০৫ সালে প্রথম নির্বাচিত হয়ে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তৃতীয় দফায় দায়িত্ব পালন করছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময় রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িত্বে আছেন লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট এ্যালেন জনসন সারলিফ। তিনি ২০০৬ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

পড়ে দেখুন

শেষ মুহূর্তে ভারত সফর থেকে ‘বাদ’ পড়লেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা: শেষ মুহূর্তে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় ভারত সফর থেকে বাদ পড়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ …