উৎসব আর আনন্দের মধ্যে দিয়ে ২০১৬ সালকে বিদায় ও ২০১৭ সালকে স্বাগত জানালো জাতি

উৎসব আর আনন্দের মধ্যে দিয়ে ২০১৬ সালকে
বিদায় ও ২০১৭ সালকে স্বাগত জানালো জাতি

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছ উৎসব আর আনন্দ। আতশবাজি, আলোকসজ্জা, নাচ-গান, খাবারের উৎসবে মেতেছে বিভিন্ন দেশের মানুষ। বহুমাত্রিক ও আলোড়ন তোলা নানা ঘটনার জন্ম দিযে মহাকালের পরিক্রমায় বিদায় নিচ্ছে আরো একটি বছর। জীর্ণ ঝরাপাতার মতো ঝরে যাবে বিদায়ী বছরের ক্যালেন্ডারও। ৩১ ডিসেম্বর শনিবার রক্তিম সূর্য অস্ত যাওয়ার মধ্য দিয়ে হারিয়ে যাবে ঘটনাবহুল এ বছরটি। রবিবার মধ্যরাতের প্রথম প্রহরে সূচিত হবে দীপ্ত আশায় উদ্ভাসিত নতুন বছর ২০১৭।
অনেক ঘটন-অঘটন, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, চড়াই-উৎরাই, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও আনন্দ-বেদনার সাক্ষী হয়ে কালের গর্ভে হারিয়ে যাচ্ছে এ বছরটি। আজ রাতটুকু পেরোলেই কাল পুবাকাশে উঠবে নতুন সূর্য। এ সূর্য নতুন বছরের, এ সূর্য নতুন দিনের, নতুন স্বপ্নের। নতুন সূর্যালোকিত দিনের প্রতি অসীম প্রতীক্ষা ও প্রত্যাশা মানুষের।
উৎসব-আয়োজনের মধ্য দিয়েই সারা দেশের মানুষ স্বাগত জানাবে খ্রিস্টীয় নতুন বছর ২০১৭ সালকে। বিশ্ববাসীও মেতে উঠবে নতুন বছরের আগমনী উল্লাসে। পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করতে নানা দেশে চলছে নানা আয়োাজন। অতীতের ময়লা ঝেড়ে ফেলে নতুন বছরে একটি পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর দেশ, জাতি ও সমাজ পাবো এটাই সবার প্রত্যাশা।
সময় যায়। সময় যাওয়ার সময় বদলে যায় অনেক কিছুই। এ হলো পরম সত্য। সময় যেন এক প্রবহমান মহাসমুদ্র। কেবলই সামনের এগিয়ে যাওয়া, পেছনে ফেরার সুযোগ নেই। তাই তো জীবন এত গতিময়। সেই গতির ধারাবাহিকতায় মহাকালের প্রেক্ষাপটে একটি বছর মিলিয়ে গেল। আজ আলোড়িত আন্দোলিত বর্ষ বিদায়ের দিন। জীর্ণ ঝরা পপ্লবের মতো সরল রৈখিক গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে আজ খসে পড়বে ‘২০১৬’। মধ্যরাতে নতুন বছর ২০১৭-কে স্বাগত জানানোর উৎসবের বাঁশি বেজে উঠবে সবার প্রাণে। আজ থেকে শুরু হবে নতুন প্রত্যাশার নতুন বছর, কিন্তু যে বছরটি হারিয়ে গেল জীবন থেকে, ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে, তার সবই কি হারিয়ে যাবে? মুছে যাবে সব? না, সবকিছু মুঝে যায় না। ঘটনাবহুল ২০১৬-এর ঘটনার রেশ টেনেই মানুষ এগিয়ে যাবে ২০১৭ সালের মধ্যরাত্রির পথে। অনেক ঘটনা মুছে যাবে বিস্মৃতির ধুলোয়। আবার পাওয়া না পাওয়ার অনেক ঘটনা থাকবে উজ্জ্বল হয়ে।

মুক্ত গণমাধ্যম চাই : সকল গণমাধ্যমে এক নীতিমালা, তথাকথিত ওয়েজ বোর্ড বাতিল, নিজস্ব বেতন বোর্ড, বিজ্ঞাপন ও ক্রোড়পত্র নীতিমালা নিয়ন্ত্রণ মুক্ত, প্রয়োজনীয় কাঁচামালের মূল্য কমানো ও মফস্বলের পত্রিকাগুলো সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে টিকিয়ে রাখতে হবে

Archive Calendar
Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31