১৯৬৯’র ২০ জানুয়ারী পাকিস্থানী সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগঠিত ঘন-আন্দোলনে শহীদ হন পূর্ব পাকিস্থান ছাত্র-ইউনিয়নের নেতা আসাদুজ্জামান। শহীদ আসাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে সূত্রপাত হয় গণঅভ্যুত্থানের। পরিণতিতে পাকিস্থানী স্বৈরশাসনের পতন এবং বাংলাদেশের সূচনা। তাই শহীদ আসাদের আত্মত্যাগকে কোন অবস্থাতেই ভোলা যায় না। কিন্তু দূর্ভাগ্য হচ্ছে, এহেন একটি অবিশ্মরণীয় দিবসের খবর ছাপা হয় দেশের প্রধান প্রধান দৈনিকের ভেতরের পাতায় একান্ত অযন্তে ও অবহেলায়।
শহীদ আসাদ দিবস উপলক্ষ্যে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে পার্টির চেয়ারম্যান জননেতা আলমগীর মজুমদার উপরোক্ত বক্তব্য প্রদান করেন।
আজ সকাল ১১ টায় ২৭/৮-এ(৩য় তলা) তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০ এ অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভাসানী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মমতাজ চৌধুরী, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন-বিজিএ’র চেয়ারম্যান এআরএম জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ জিয়া, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি-বিআইপি’র চেয়ারম্যান এমএ রশিদ প্রধান, গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম, ন্যাশনাল কংগ্রেস’র চেয়ারম্যান কাজী সাব্বির, জাগো দল’র চেয়ারম্যান আবদুল মালেক চৌধুরী, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি’র মহাসচিব এনএম ফয়েজ হোসেন, আমজনতা পার্টি’র মহাসচিব রফিকুল ইসলাম খান, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন-বিজিএ’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শেখ হারুনার রশিদ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি’র সভাপতি মন্ডলীর সদস্য জয়নাল আবেদিন জনি, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, মহাসচিব আলী নুর রহমান খান সাজু প্রমুখ।