সেন্টমার্টিন, টেকনাফ ও ঘুমধুম পরিদর্শণে নৌ-পরিবহণ মন্ত্রী

॥ আমান উল্লাহ আমান, টেকনাফ ॥ কক্সবাজারের টেকনাফে কর্মব্যস্ত দিন কাটালেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহাজাহান খান। টেকনাফ নদী বন্দর ও স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও জেটি পরিদর্শন করেন। বৈঠকে সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবসায়ী বন্দর পরিচালনা সংস্থা ও পরিবহণ সেক্টরের প্রতিনিধিরা চালক, হেলপারদের বিশ্রামগার, জাহাজযট নিরসন কপ্লে একাধিক জেটি নির্মাণসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে তা সমাধানে দাবী তুলে সংশ্লিষ্টরা। এসময় মন্ত্রী যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্থ করেন এবং মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত সম্প্রসারনে নৌ-বন্দর প্রতিষ্টা করা হবে বলে জানান। পরে মন্ত্রী সেন্টমার্টিন পৌছেঁ বেলা সোয়া ৩ টার দিকে বিআইডব্লিউটিএর জেটির কাজ পরিদর্শন ও সেন্টমার্টিন লাইট হাউজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। তিনি ১০ মার্চ শুক্রবার সকালে ১১ টার দিকে টেকনাফ স্থল বন্দরে পৌছেঁ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠকে বসেন।
এর আগে সকালে তিনি কক্সবাজার টেকনাফ সড়কে পাশ্ববর্তী ঘুমধুম সীমান্তের স্থলবন্দরের জায়গা পরিদর্শন করেন। এসময় নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহাজাহান খান বলেন, অবিলম্বে ঘুমধুমে স্থল বন্দর হবে। এটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার। বর্তমান সরকার সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার ও পার্বত্য অঞ্চলকে ঘিরে বিশেষ পর্যটন স্পট গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে এখানে দেশ-বিদেশের পর্যটকদের আনা-গোনার পাশাপাশি অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গতিশীল হবে।এলাকায় সৃষ্টি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে কাগজ-কলমে রয়েছে ২৩টি স্থলবন্দর আছে। চালু রয়েছে ১০টি। শুক্রবার সকাল পৌনে ১০ টার সময় বাংলাদেশ মিয়ানমার মৈত্রী সড়কের সামনে এক পথ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনার আহবান জানান মন্ত্রী। এতে উপস্থিত ছিলেন, নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয় সচিব অশুক কুমার রায়, স্থলবন্দর কতৃপক্ষের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলমগীর, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মহা পরিচালক কমোডর আরিফ, বিআইডাব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর মোজাম্মেল হক, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক আলী হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফরাজুল হক টুটুল, বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি কৈসল্য মারমা, পার্বত্য জেলা প্রশাসক দিলিপ কুমার ভৌমিক, জেলা পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক আবু জার আল জাহিদ,টেকনাফ কোস্টগার্ড ষ্টেশন কমান্ডার তাসকীন রেজা, নাইক্ষংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম সরওয়ার কামাল, উখিয়া নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাইন উদ্দিন,টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ অধ্যাপক মোঃ আলী, সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি জাবেদ ইকবাল চৌধুরী, টেকনাফ স্থলবন্দরের জিএম জসিম উদ্দিন চৌধুরী,সিএন্ডএফ এজেন্ট এস্যোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক এতেশামুল হক বাহদুর, জেলা ট্রাক মালিক গ্রপের সভাপতি নাঈমুল হক চৌধুরী টুটুল, সাধারণ সম্পাদক এস্তাফিজুর রহমান,কক্সবাজার সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফজলুল করিম সাইদী, সাধরন সম্পাদক মুফিজুর রহমান প্রমূখ।

মুক্ত গণমাধ্যম চাই : সকল গণমাধ্যমে এক নীতিমালা, তথাকথিত ওয়েজ বোর্ড বাতিল, নিজস্ব বেতন বোর্ড, বিজ্ঞাপন ও ক্রোড়পত্র নীতিমালা নিয়ন্ত্রণ মুক্ত, প্রয়োজনীয় কাঁচামালের মূল্য কমানো ও মফস্বলের পত্রিকাগুলো সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করে টিকিয়ে রাখতে হবে

Archive Calendar
Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031