দেশকে অবাধ গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সার্বজনীন মানবাধিকার চর্চা মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ- ১১ বর্ণিত গনতন্ত্র ও মানবাধিকার উল্লেখ থাকলেও ক্ষমতাশীনরা বারে বারে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের ঠুটি চেপে ধরেছে। তাই গণতন্ত্র ও মানবাধিকার দেশের মানুষের কাছে একটি স্বপ্নের বার্তায় পরিণত হয়েছে। সারাবিশ্বে আজ মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি অসম্মান দেশ ও বিস্তার ঘটেছে যুদ্ধ আগ্রাসন নিপীড়ন চরমপন্তার কারণে মানুষ ভয়ঙ্কর সহিংসতার শিকার হচ্ছে। এমতাবস্তায় ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত হচ্ছে। বিভিন্ন আইনের দোহাই দিয়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ করা হয়েছে। প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারতের আগ্রাসন অব্যাহত রয়েছে। পার্শবর্তী মায়ানমার রাজ্যে গণহত্যার কারণে বাংলাদেশের উপর চাপ বাড়ছে। সংখ্যালগু নির্যাতন, নারী প্রতি সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সার্বজনিত মানবাধিকার প্রতিষ্টার মাধ্যমে গণতন্ত্রচর্চা দাবী দীর্ঘ দিনের। অবাধ গণতন্ত্রচর্চায় মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়ন সম্ভব।গত ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে অধিকার এইচআরডি চট্টগ্রাম নেটওয়ার্ক আয়োজনে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে মানব বন্ধনে বক্তারা এ কথা বলেন। মানবাধিকার কর্মী ইমরান সোহেল এর সঞ্চালনায় অধিকারের রিপোর্ট পাঠ করেন মাঞ্জুরুল ইসলাম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ শওকতআলী নুর, সাংবাদিক এম.কে মুবিন, রোকন উদ্দিন, মাহমুদুর রহমান শাওন, বাবুল হোসেন বাবলা, আদিল মো. সরফরাজ, রোকসানা আক্তারুন্নবী, ওচমান জাহাঙ্গীর, শিল্পী বসাক, আবু আহমেদ, শাহবউদ্দিন, স্বপনকান্তি দাশ, মোঃ শাহজাহান, মোঃ আলাউদ্দিন, সালামত আলী, সোজ্জানুর মানিক প্রমূখ।