সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাংবাদিক মোস্তফা নঈম ও শিক্ষক সাইদুল হক লিখেছেন : পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার বাতিঘর এ,কে,এম মকছুদ আহমেদকে একুশে পদক দেয়ার দাবী

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার বাতিঘর পাহাড়ের সংবাদপত্র জগতের বরপুত্র দৈনিক গিরিদর্পন ও সাপ্তাহিক বনভূমির সম্পাদক এ,কে,এম মকছুদ আহমেদকে একুশে পদক দেয়ার দাবী উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাহাড়ের এই মানুষটির অবদানের কথা উল্লেখ করে কালের কন্ঠের ষ্টাফ রিপোর্টর চট্টগ্রাম ব্যুারোর দায়িত্বেরত মোস্তফা নঈম এই দাবী জানান। তিনি দাবী করেন পিছিয়ে পড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উত্থান, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সহ বিভিন্ন সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে পাহাড়ের মানুষের কথা দেশ বিদেশের পত্র পত্রিকায় তুলে ধরেছেন এই মহান মানুষটি।
পিছিয়ে থাকা জনপদে সুদীর্ঘ সময় ধরে একটি সাপ্তাহিক ও একটি দৈনিক পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছেন। একই সঙ্গে পিছিয়ে থাকা এলাকা ও এলাকার জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন পাহাড়ের এই বাতিঘর এ,কে,এম মকছুদ আহমেদ। পিছিয়ে পড়া জনগনের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে লেখনীর মাধ্যমে ভূমিকা রাখায় এবং পার্বত্য অঞ্চলের সংবাদপত্র জগতের অবদানের জন্য রাখতে একুশে পদকের মাধ্যমে তাকে সম্মানিত করলে পাহাড়ের মানুষের পাশাপাশি দেশের মানুষও আনন্দিত হবে।
চট্টগ্রামের এই প্রতিতযশা সাংবাদিক মোস্তফা নঈম তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাহাড়ের এই বরপত্র এ,কে,এম মকছুদ আহমেদের সম্পর্কে লিখেন পার্বত্য সাংবাদিকতা বাতিঘর মকছুদ আহমদকে একুশে পদক প্রদান করা হোক ——
সরকারের প্রতি একটি আহ্বান, পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার বাতিঘর, সাপ্তাহিক বনভূমি ও দৈনিক গিরিদর্পণ পত্রিকার সম্পাদক মকছুদ আহমদকে একুশে পদক প্রদান করুন। মকছুদ আহমদ একটি পিছিয়ে থাকা জনপদে সুদীর্ঘ সময় ধরে একটি সাপ্তাহিক ও একটি দৈনিক পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছেন। একই সঙ্গে পিছিয়ে থাকা এলাকা ও এলাকার জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এখনো করছেন। মকছুদ আহমদ সম্পর্কে এতো ছোট পরিসরে সব কিছু লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানাই পার্বত্য সাংবাদিকতার প্রতিকৃত মকছুদ আহমদকে একুশে পদক প্রদান করে প্রান্তিক এলাকার সম্পাদকের পুরস্কৃত করলে পুরো পার্বত্য এলাকার সাংবাদিক সমাজকে সম্মানিত করা হবে।
৭৬ তম জন্মদিনে মকছুদ ভাইয়ের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।
এদিকে রাঙ্গামাটির কাউখালী উপজেলার এক শিক্ষক মোহাম্মদ সাইদুল হক তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কালের কন্ঠের সাংবাদিক মোস্তফা নঈম এর লেখনীতে সমর্থন করে তিনি লিখেন—
এ.কে.এম মকছুদ আহমদ স্যার পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাসে সাহসী সাংবাদিকতার পথিকৃৎ। উনাকে একুশে পদক দেয়া হোক।—-মোহাম্মদ সাইদুল হক
সাংবাদিকতায় সত্য কথা বলতে অনেকেই ভয় পায়, কিন্তু মকছুদ স্যার ভয় পাননি। সাহসিকতার পাশাপাশি তাঁর সাংবাদিকতায় মানবিক মূল্যবোধও ফুটে উঠেছে। তাই তিনি আমাদের চোখে এক অনুকরণীয় সাংবাদিক।
এবার উনার ৭৬ তম জন্মদিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বরেণ্য লেখক,সাংবাদিক,শিক্ষক বিভিন্ন স্ট্যাটাস দিয়ে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তন্মধ্যে কালের কন্ঠ পত্রিকার সাংবাদিক মোস্তফা নাঈম বলেছেন, “পার্বত্য সাংবাদিকতার বাতিঘর মকছুদ আহমদকে একুশে পদক প্রদান করা হোক।
সরকারের প্রতি একটি আহ্বান, পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার বাতিঘর, সাপ্তাহিক বনভূমি ও দৈনিক গিরি দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক মকছুদ আহমদ কে একুশে পদক প্রদান করুন। মকছুদ আহমদ একটি পিছিয়ে থাকা জনপদে সুদীর্ঘ সময় ধরে একটি সাপ্তাহিক ও একটি দৈনিক পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছেন। একই সঙ্গে পিছিয়ে থাকা এলাকা ও এলাকার জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এখনো করছেন। মকছুদ আহমদ সম্পর্কে এতো ছোট পরিসরে সব কিছু লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানাই পার্বত্য সাংবাদিকতার পথিকৃৎ মকছুদ আহমদকে একুশে পদক প্রদান করে প্রান্তিক এলাকার সম্পাদকের পুরস্কৃত করলে পুরো পার্বত্য এলাকার সাংবাদিক সমাজকে সম্মানিত করা হবে।
৭৬ তম জন্মদিনে মকছুদ ভাইয়ের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।”
মোস্তফা নাঈম সাহেবের উপরিউক্ত স্ট্যাটাসে ইউনুস মিয়া নামের একজন কমেন্ট করে বলেছেন
“সহমত।
আমার সাথে মাকসুদ ভাই ও সনীল দে’র সাথে পরিচয় সেই ১৯৮১ সালে। তাঁরা পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটির আদর্শিক মানুষ। দুজনেই “কলম যোদ্ধা” হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তবে সুনীল ভাই এখনো বেঁচে আছেন কিনা(?),তা জানিনা।
মাকসুদ ভাইকে নিয়ে এ স্ট্যাটাস দেয়ার জন্য মোস্তফা নঈম ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।”
বোরহান উদ্দিন নামের এক ব্যাক্তি বলেছেন “চারন সাংবাদিক আলহাজ্ব মাকছুদ ভাইকে জাতীয় পর্যায়ে তার অবদানকে মুল্ল্যায়ন করা উচিত, শুভ কামনা রইল শুভ জন্মদিনে, আল্লাহ মাকছুদ ভাইকে হায়াতে তৈয়বা দান করুন, আমিন।”
এভাবে আরো অনেকে পার্বত্য সাংবাদিকতার বাতিঘর মকছুদ আহমদকে একুশে পদক দেয়ার জন্য সহমত প্রকাশ করেছেন।

দারুল আরকাম প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নত জাতি গঠনে কাজ করছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ——বোরহান উদ্দিন উন্নয়নমূখী পার্বত্য চট্টগ্রাম গড়তে হলে প্রশিক্ষণের প্রকৃত জ্ঞানকে কাজে লাগাতে হবে —-এ কে এম মকছুদ আহমেদ প্রশিক্ষণের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনারা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন ——মুহাম্মদ ইকবাল বাহার চৌধুরী

Archive Calendar
Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031